সন্তানসম্ভবা দের মেডিটেশনের প্রক্রিয়া
মনছবির মিথিলা অন্ড মেদিটেশন পর্যায়ক্রমে করবেন সক্রিয় আনন্দের মেডিটেশন করবেন তারপর একটা ফর্ম কোরআনের মর্মবাণী সম্মেলনে অংশ নেবেন এতে পত্রগর্ভ থেকে পুরোপুরি ইতিবাচক পৃথিবীতে আসবে ইনশাল্লাহ।
আমার স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা। এই অবস্থায় তার প্রজ্ঞা জালালির মেডিটেশন বা অন্য মেডিটেশন করতে কোন বাধা আছে কিনা?
অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় শিথিলায়ন শুকরিয়া সুখী জীবনের মনছবি ধরনের মেডিটেশনে করা উচিত আর সবসময় ভালো ভালো অটোসাজেশন ভালো ভালো কথা বলবেন গর্ভধারণের তিন-চার মাস পর থেকেই বাচ্চা আপনার সব কথা শুনে আশপাশের যা হচ্ছে তা শুনে অতঃপর অবস্থাটা গুরুত্বপূর্ণ মায়েদের জন্য পরিবারের জন্য কারণ আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নির্ভর করছে এর উপরে।
হতে ভাল ভাল কথা বলবেন ভালো আচরণ করবেন তাহলে বাচ্চার উপর ভালো প্রভাব পড়বে আর আপনি যদি টেনশন করেন অস্থিরতা ঝগড়াঝাঁটি করেন বাস্তব অস্থিরতা নিয়ে জন্মগ্রহণ করবে কখন অধিকার হরণ চক্রান্ত ষড়যন্ত্র এসব দেখবেন না এগুলোর মধ্যে এই তথ্য চলে যাবে আজীবন অথচ শান্ত হবে।
ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি যে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে বাচ্চা জন্ম হলে নাকি তোরা প্ল্যান্ট নরমাল ডেলিভারি বাচ্চা নাকি তা হয় না এটা কি ঠিক?
এটা মোটেই ঠিক নয় সিজারিয়ান অপারেশন শুরু হয়েছে গত শতাব্দীর থেকে এর আগে প্রতিভাধর প্রয়োজন ছিল মানুষের জন্য ছিলেন তারা কৃষকরা ছিলেন আসলে আমরা অনেক সময় প্রতারণার ফাঁদে পড়ে যায় ।সিজারিয়ান সম্পর্কে জানার কথা সাধারণভাবে প্রচলিত কিছু চিকিৎসা ব্যবসায়ীর মৃত্যু ছাড়া আর কিছুই নয়।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে আমেরিকায় শতকরা 5 টি সিজারের পর প্রয়োজনে।
বাকি 95 অপারেশন হয় ক্লিনিকের বিল বাড়ানোর জন্য।ডাক্তার ক্লিনিক ওষুধ কোম্পানি ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম তৈরির কোম্পানি গুলো মিলে গড়ে ওঠার চিকিৎসা ব্যবসায়িক স্বার্থ রক্ষার প্রয়োজনে এই ধরনের প্রচারণা চালানো হয়েছে সিজারিয়ানের মাধ্যমে বাচ্চা জন্ম বলেছেন ব্রিলিয়ান্ট হবে।
অথচ সিজার একটি মেজর অপারেশন এবং এক্স ভিডিও কি অনেক বেশি
যে বাচ্চাটি জন্মায় তার কি অবস্থা হয়?
যেসব বাচ্চার ওজন কমছে জ্বর হলে তাদের মারা যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায় দেখুন। বাচ্চা শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে নরমাল ডেলিভারিতে জন্মের সময় বাচ্চার ফুসফুস থেকে তরল উপাদান বেরিয়ে গিয়ে বাচ্চাটি বাইরের পরিবেশে শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়োগ যোগ্যতা অর্জন করতে পারে তা হয় না।
হলে সিজারিয়ান বাচ্চাদের ফুসফুস যেরকম দুর্বলতাকে হাপানি সহ অন্যান্য রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
আর এসব প্রচার-প্রচারণার ধেয়ে চলে গেছে আমাদের দেশেও গত ১০ বছরে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারের ভূমিষ্ঠ শিশুর সংখ্যা প্রায় ছয় গুণ বেড়েছে।
বাংলাদেশ ডেমোগ্রাফিক হেলথ ছাড়বে ২০১৪ থেকে জানা যায় ২০১০ সালে এ হার শতকরা মাত্র ৪ ভাগ থাকলো ২০১৪ সালের শতকরা ৩০ ভাগ উন্নীত হয়।
এতে আরো জানানো হয় দরিদ্র শ্রেণীর মধ্যে শতকরা ৬০% এবং শিক্ষিত ও শস্য পরিমাণ শতকরা ৫০ শতাংশ শিশুর জন্ম হচ্ছে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে।
বাংলাদেশের সরকারি ভাবে মাত্র ২% সন্তান নেই সর্বোচ্চ সিজারের মাধ্যমে। অথবা পক্ষান্তরে বেসরকারি হাসপাতাল ক্লিনিক এই হার ৮৭ শতাংশ ২০০৪ সালে শতকরা মাত্র চার ভাগ থাকলেও ২০১৪ সালের দিকে ২৩ ভাগে উন্নীত হয়।
অতএব সিজারিয়ানদের বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যটি বুঝতে কোনো অসুবিধা হয় না।
তবে এটা ঠিক যে কিছু কিছু সিজার অপারেশন সত্যিই প্রয়োজন। এ সমস্ত ক্ষেত্রে, একসময় হয়তো মা ই মারা যেত বা মৃত সন্তান জন্ম নিত।সিজারিয়ানের কল্যাণে আমরা বাঁচিয়ে রাখতে পারছি তার মানে এই নয় যে এর সাথে কোন সম্পর্ক আছে।
মেধা কিছুটা জন্মগত তা তিনি সেভাবেই জন্মানোর পাখিটা চেষ্টা করতে হয়।
তাছাড়া যে কেউ প্রশ্ন করতে পারেন যে বাচ্চা নিজে নিজে বেরিয়ে এলো সে পৃথিবীতে বেশি বুঝেন নাকি বাচ্চা বেরোতে পারল না যাকে সার্জারি করে বের করতে বেশি মিলিয়ন?