গর্ভাবস্থায় মায়ের খাবার কেমন হওয়া উচিত?

গর্ভকালীন সময়ে একজন মাকে তুলনামূলক বেশি খাবার খেতে হবে মায়ের ভারসাম্যপূর্ণ খাবার খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ যেমন প্রোটিনের মধ্যে মাছ মুরগি বেশি পরিমাণে খাবেন।

মাসে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড আসে যায় চোখের রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে রক্ষা করে গর্ভকালীন সময় মহিলাদের কার্বোহাইড্রেট গ্রহণের পরিমাণ বাড়াতে হবে কারণ কার্বোহাইড্রেট ও শক্তির উৎস কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায় হিসেবে মাংস দুধ ডিম খেতে হবে নিয়মিত মায়ের খাবারের জাতীয় উপাদান যেমন থাকা জরুরি।

দুধ হল ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস।

গর্ভকালীন সময়ে লোহিত কণিকার চাহিদাতে 45 পর্যন্ত বেড়ে যায়। শেষের দিকে পুরনো তার শরীরে আয়রন মজুদ করতে থাকে জন্মের পর ছয় মাস পর্যন্ত তাদের আয়রন মজুত থাকে তাই না যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন গ্রহণ না করেন তাহলে তা রক্তস্বল্পতা দেখা দিতে পারে গরু বা খাসির কলিজা আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল ফলমূল এবং কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে।

এছাড়া মায়ের খাদ্য নির্দিষ্ট পরিমাণ আয়োডিন থাকা প্রয়োজন গর্ভাবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জিংক এবং ফলিক এসিড পাওয়া যায় প্রাণীজ প্রোটিন যা গর্ভপাত রোধ করে এবং শশুর ওজন বাড়ায় পুলিশের মেরুদন্ড গঠনে সহায়তা করে এর অভাবে মেরুদন্ডে ও মস্তিষ্কের জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্ম থেকে মূল্যবান ভিটামিন পাওয়া যায়।

কখন থেকে গর্ভধারণের পরিকল্পনা করবেন তখন থেকে প্রতিদিন একটি করে পলি কাছে সাপ্লিমেন্ট হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন অনেক সময় আয়রন ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট প্রয়োজন হতে পারে না যে সময় প্রচুর পানি খেতে হবে সন্তানের কথা চিন্তা করে বেশি বেশি পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে যেন সন্তানের পিতা ভালোভাবে হয়।

আমার বড় মেয়ের একটি বিকলাঙ্গ শিশু হয় এবং দশ দিন পরে শিশুটি মারা যায়।

এভাবে আবার মেয়েটি তিন মাস মা হতে যাচ্ছে।

কিন্তু তার মানে সবসময় ভয় এবং আতঙ্ক কাজ করছে যে এবারের বাচ্চাটিও যদি আগের মত হয় এই ভয়ে দুশ্চিন্তায় সে মানসিক রোগী হয়ে যাচ্ছে কি করব বুঝতে পারছি না।

একটা শিশু বিকলাঙ্গ হয়েছে এমন বহু মাই পরবর্তীতে সুস্থ শিশুর জন্ম দিয়েছেন আসলে আমাদের নেতিবাচকতা ই হচ্ছে আমাদের মূল সমস্যার কারণ আমরা এমন দেখেছি কে প্রথম সন্তান সিজারিয়ান হয়েছে দ্বিতীয় দ্বিতীয় নরমাল ডেলিভারি হয়েছে কিন্তু সাধারণভাবে ধারণা করা হয় একবার হবে স্বাভাবিক হবে সুস্থ স্বাভাবিক সন্তানের জন্য নিয়মিত প্রার্থনা করুন।

ইনশাআল্লাহ তাই হবে।

সাধারণত আমরা সমস্যার প্রতি মনোযোগ দিয়ে সমাধানের প্রতি না আপনাকে সমাধানে চিন্তা করতে হবে কী চাই ।সেটা চিন্তা করতে ভালো তো তাহলে খারাপ তা তো এমনি বাদ পড়ে যাবে জীবনের দৃষ্টিভঙ্গি টা হচ্ছে খুব গুরুত্বপূর্ণ আপনার মেয়েকে মন্ত্র বিশেষণ করতে দিন আর ঘরের সুন্দর বাচ্চাদের ছবি চারিদিকে সাজিয়ে রাখুন।

আপনার ছবিগুলোর দিকে মনোযোগ দেবেন যে আমার বাচ্চা সুস্থ হবে।

আল্লাহর অশেষ শুকরিয়া আমি কনসিভ করেছি এখন প্রশ্ন হচ্ছে গর্ভাবস্থায় মেডিটেশনের পুরো সময় থাকতে অসুবিধা হচ্ছে কোন শর্টকাট মেডিটেশন আছে কিনা।

যতক্ষণ আপনি মেডিটেশন করতে পারেন করুন বেশি জোর খাটানো দরকার নেই গর্ভাবস্থায় সবসময় ভাল ভাল কথা শুনবেন। অটোসাজেশন গুলো শুনবেন ।জীবনীকার ভালো ভালো কথাগুলো শুনবেন। আর ইসলাম ধর্মাবলম্বী হলে কোরআনের মর্মবাণী শুনবে। এবং অন্য ধর্মের হলে আপনার ধর্মের বাণী গুলো শুনবেন। তাহলে সন্তান সুন্দর চিন্তাধারার প্রভাবিত হবে, কারণ সন্তান কিন্তু ভুল না আসার দিন মাসের পর থেকে সবকিছু বুঝতে শেখে আত্মহত্যার মতো যাবে তত ভালো থাকবে ততই ভালো হবে।

সন্তানদের কিভাবে ভালো আদর্শ করতে পারি?

সন্তানকে লালন করতে হবে পরে পুরনো থেকে আমাদের সন্তানদের মধ্যে এত অস্থিরতা কেন কারণ সন্তানসম্ভবা মেয়েদের যে রকম শারীরিক মানসিক জন্য দরকার অনেক পরিবাহিতা হয়না।
 যখন সন্তান পেটে আসে তখন মায়ের কিছু শারীরিক মানসিক পরিবর্তন ও অসুবিধা হয়। সে সময় পরিবারের সবার কাছ থেকে সহানুভূতি পাওয়া দরকার। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মর্যাদাবান না একসময় যদি দ্রুত সুস্থ হন ঝগড়াঝাটি হয় উত্তেজিত হয় না ঝগড়াঝাটি এবং টেনশন অস্থিরতার প্রভাব সন্তানের উপর পড়ে।

অতএব যারা মা হতে যাচ্ছেন তারা মন ছবি দেখবেন এবং শেয়ার এর সন্তান চান তবে চেহারার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সন্তান যেন ভালো মানুষ হচ্ছে। এই মন ছবি দেখায় মহামানবদের কথা স্মরণ করতে পারেন।

কত ভালো ভালো কথা তাকে বলবেন সুন্দর কন্ঠের কথা থাকে বলবেন ধর্মগ্রন্থ বেশি পড়বেন ।ভালো বই বিশেষত জীবনীগ্রন্থ বেশি পড়বেন ।সন্তানের উপর প্রভাব পড়বে একজন শিল্পী যেভাবে চিত্রকর্ম সমস্ত আপনি সেভাবে সমস্ত রকম ঝগড়া-ঝাটি পরচর্চা থেকে নিজেকে বিরত রাখুন ।আর পরিবারের প্রত্যেককে সব রকম সহযোগিতা করা।

গবেষকরা দেখেছেন যে মাঝে চিন্তা করে গর্ভের সন্তান তা অনুভব করতে পারে এবং মেয়েরা বুঝতে পারে গবেষণায় দেখা গেছে ড্রামের হঠাৎ উচ্চশব্দে গর্ভস্থ শিশুর লাফিয়ে উঠেছে বারবার মায়ের পেটে লাথি মারে উচ্চশব্দ তাকে উত্তেজিত করে। আবার হালকা মিউজিক শুনে শান্ত হয়ে যায়।

তাইমা গর্ভস্থ শিশুর সাথে কথা বলেন সময়ের ভাষার শব্দ তরঙ্গ গ্রহণ করতে পারে তাজা তার মস্তিষ্কের বৃদ্ধি ও বিকাশ কাকে উদ্দীপিত করে।

গর্ভকালীন সময়ে কোনো শারীরিক অসুবিধা কে অবহেলা না করে ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে চলবে। এ সময় ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন চিকিৎসা নেবেন না। দূষিত পরিবেশ দূষিত খাবার থেকে যেন দূরে রাখতে হবে। তেমনি দূষিত চিন্তা থেকেও নিজের মনকে দূরে রাখতে হবে আর মন ভালো এবং প্রশান্ত রাখার জন্য মেডিটেশনের কোন বিকল্প নেই। গবেষণায় দেখা গেছে যে মায়ের গর্ভ অবস্থায় শিথিলায়ন করেন তাদের জরায়ুতে রক্তের প্রবাহ ভালো হয় তাই শিথিলায়ন মেডিটেশন করবেন।

SCAN TO VIEW

OUR OFFICES