ডিভোর্স-একটা কঠিন সিদ্ধান্ত

ডিভোর্স-একটা কঠিন সিদ্ধান্ত

এখানে প্রশ্ন অনেকগুলো এক হচ্ছে আপনার চার বছর হলো, বিয়ে করেছেন কিন্তু এখন কোন ব্যাপার নাই বিয়েতে দুটো পক্ষ থেকে একজন স্ত্রী একজন স্বামী। এর মধ্যে আপনার স্ত্রীর মধ্যে যদি কোন সমস্যা থাকে তার জন্য আপনি দায়ী নন কিন্তু কষ্ট টাও তো আপনাকে খোঁজ করতেছে তো আপনি তাকে বিয়ে করেছেন এর আনন্দটুকু যেরকম কষ্ট টুকু আপনাকে ভোগ করতে হবে।

যদি মুক্তিযোদ্ধা থাকে তাহলে একই পরিণতি ভোগ করতে হবে যতক্ষণ না তিনি সুস্থ হচ্ছেন মানুষের ব্যবহারে মানুষের সেবা করা যায় কিন্তু তার সাথে ঘর করা খুব কঠিন তুমি এত কষ্টের সম্মুখীন হতে হয়।

তিনটি ওটা কোন চোর শিল্পী স্থায়ী ব্যাপার না আমি একটা কন্টাক্ট একটা চুক্তি এক্ষেত্রে যদি দুজনের মধ্যে প্রজাপতি খাপ খাওয়াতে পারেন। পরস্পর পরস্পরের প্রতি ভালোবাসার অনুভব করে আরেক পক্ষ যদি সম্পর্ক কষ্টের মনে করে যখন ডিভোর্স টা খুব সহজ স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে যায় এর মধ্যে সামাজিক উন্নয়নের ব্যাপারে রাসূল আল্লাহ একযোগে সাহাবীদের মধ্যে ডিভোর্স হয়েছে অতএব ব্যাপারে সহজভাবে গ্রহণ করা উচিত।

আপনি বললেন কোন অন্যায় না করেও এত কষ্ট কেন পাব আসলে কষ্ট পাওয়ার জন্য নয় করার প্রয়োজন হয় না একজন সাধারণ নিরীহ মানুষকে সন্ত্রাসীরা যখন পায় তখন তার অন্যায় কি ছিল একজন নারী যখন আর একজন নারীর কি কোন অন্যায় ছিল করার জন্য প্রয়োজন হয় না এটা স্বাভাবিক ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় করেছেন এটা মনে করার কোন প্রয়োজন নেই এটা কোন অন্যায়ের শাস্তি নয় অতএব এসব কথা বিবেচনা করে অভিভাবকদের প্রতি পরামর্শ করে আপনি আপনার সিদ্ধান্ত নিন।

পারিবারিক অশান্তি চরম হয়ে ওঠার বর্তমান সন্তান নেওয়ার পাশাপাশি আমি কি মাটির রং করে আমার পরিবার ছেড়ে দিতে পারি না কিভাবে সন্তানদের জীবনে তাদের বাবাকে দিতে পারি পর বাচ্চার বয়স 6 বছর সে তার বাবার জন্য কাঁদছে।

এটা দুর্ভাগ্যের যে মা বাবা যখন ঝগড়া করে পরিবারে যখন অশান্তি হয় তখন বাচ্চাদের জীবনটা খুব কষ্টের মাকে যেমন তাদের দরকার দরকার বাবা কেউ আসেনি এখন শারীরিকভাবে মায়ের ভাষায় কিন্তু আপনার মন্তব্য পেয়ে যতটা চাইছি আপনার চাওয়া টা মোটেই কম নয় যে তোকে ছাড়তে চাচ্ছেন না কেন আলাদা থাকবেন সুযোগ সুবিধা মত। আবার নিয়মিত মেডিটেশন করুন কমেন্টে অশান্তি সৃষ্টি হয় নিজেকে যতটা পারেন সে কারণগুলোকে সম্পর্ক ছিন্ন করা যায় না সেখানে দেয়ার কোন প্রয়োজন নাই। আর এক হাতে কখনো তালি বাজে না আপনার ভুলগুলোকে শনাক্ত করার চেষ্টা করুন অন্তত আপনার ভুলগুলো আপনি রাখতে পারবেন তাতে আপনার অশান্তি কমবে।

আমার বিয়ে হয়েছে তার মাসে আমি তো আমরা বেশ ভালো আছি কিন্তু মাঝে মাঝে ছোট বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি হয় চূড়ান্ত পর্যায় সারণির পর্যায় চলে যায় বলে জোর করে সংসার করবো না কথা কাটাকাটি হলে ডিভোর্স জিনিসটা আছে আপনার ভবিষ্যতে যে কোনো মনোমালিন্য সেই সিদ্ধান্তের বিষয়টা নিয়ে চিন্তিত এবং ভয় কাজ করে তালাক সভ্যতার মেমোরি থেকে মুছে ফেলতে হবে।

আসলে খারাপ ফোনটা যত কমসে কম করা যায় তত ভালো খারাপ হবার পর উচ্চারণ করতে করতে সেটা করতে যেতে পারে হতে পারে যে বাস্তবে কখনো ডিভোর্সের প্রয়োজন হয় সেটা আলাদা কথা কিন্তু এটা মুখে উচ্চারণের বিষয় নয় অনুভূতি কোন নারীর শব্দটি উচ্চারণ করা উচিত নয় করা পর্যন্ত আপনার জীবনে খারাপ সময় পাশে থাকবেন আপনি কথাগুলো তাকে প্রতিদিন কমেন্ট সেন্টারে এসে মমতা দিয়ে বোঝানো।

আমার স্বামী কবি বদমেজাজি আমার মান ইজ্জত এর কথা চিন্তা না করে অনেক মানুষের মধ্যে আমাকে অপমান করে আমাকে আজ 15 বছর ধরে করছে বারবার ফোনে ডিভোর্স দিয়ে দিই।

শুভ জন্মদিন রচনা লিখিত জন্য মনে প্রাণ প্রতিষ্ঠার ফল সাধারণভাবে আমরা জেনেছি আদমকে ছিলেন শক্তির জন্য দায়ী হচ্ছে না হওয়া।

কুরআনে তো কথা তো বলা হয়নি তবু নারীকে অহেতুক অপমান দিয়ে দাবিয়ে রাখার প্রচেষ্টা সবসময় আমার এজন্য কিভাবে যে নারীকে অপমান করা হয়েছে তার শেষ নেই। গ্রামবাংলায় ছড়া আছে অভাগার মরে গরু আর ভগবানের মরে জরু।

অর্থাৎ গরু মারা যাওয়াটা ক্ষতি কিন্তু জোর পাত্রীর স্ত্রী মারা যাওয়া টা লাভজনক।

তাতে নতুন স্ত্রী পাওয়া যাবে এবং বিয়ের সময় যতটুকু পাওয়া যাবে চীনা প্রবাদ হচ্ছে প্রতিদিন দিনে একবার উনার মাথায় উঠে বসবে।

এমনকি আধুনিক সমাজের কোন কোন কবি সাহিত্যিক নারীকে অশ্রদ্ধা করে সাহিত্য রচনা করছেন কিন্তু স্ত্রীকে দেশে পানি রাখার পরিণাম হচ্ছে সেই পরিবার কখনো শান্তি থাকে না এবং নারীর মধ্যে বিদ্রোহ প্রবণতা দেখা দেয় তখন পরিবার ভাঙতে উদ্দেশ্যে এখন এই সমস্যা প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে।

জাপার সাথে এখন এই সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করেছে সেখানে প্রতি 10 দম্পতির মধ্যে সাতটি বিবাহবিচ্ছেদের সম্মুখীন আমেরিকান প্রতিবছর 48 লক্ষ মহিলার স্বামীর হাতে নির্মমভাবে নিহত হন।

ভিশনারি সেখানে এক চিরস্থায়ী সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়া সত্বেও নির্যাতিত নারীদের অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকেন।

এর কারণ হতে পারে দুটো এক নিজস্ব শেখর না থাকার 2 এরপর স্বামীর প্রতি এক ধরনের আকর্ষণ এজন্য বারবার ডিভোর্সের কথা মনে হলো ডিভোর্স দেয়া হয়না এখন আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে যে 15 বছর সংসার করার পর আপনি কি আসলেই বারসানা চাইলে আলাদা কোথায় বাধা অতিক্রম এরপর উপকরণ আপনার আছে কিনা যদি না থাকে তাহলে সফল করাটাই উত্তম।